Posts

Showing posts from 2017

Welcome new year

Lots of love Lots of gain Lots of change Lots of pain A year of depression A year of confinement A year of sacrifice A year of emotional strain Success knocked Opening scope New year to Welcome hope.

ছুটি

ছুটি মানে খেয়াল খুশি ছুটি মানে স্বাধীন ছুটি মানে মনটা আমার শুধুই নিজের অধীন। ছুটি মানে আনমনা দিন উদাস উদাস মন ছুটি মানে বেহিসাবি হিসাব সারাক্ষণ। ছুটির মানে ছুটিই শুধু ছুটির মানে মজা নিয়ম বাঁধা জীবনটাতে বেনিয়মে সাজা। আমার ছুটি সবুজ মাঠে আমার ছুটি পথে  আমার ছুটি পাহার চূড়ায় নতুন মেঘের সাথে। ছুটি মানে ছবির খেলা জল রং আর তুলি, ছুটি মানে ভর দুপুরে লুকিয়ে ভাঁড়ার খুলি। আমার ছুটি ঘুমে ফাঁকি অন্য রকম ধারা ভোরের আলো, পাখীর ডাকে মনের বোঝাপড়া। ছুটি মানে একটু বাঁচা ভুলে অভিমান ছুটি তুমি ছুটিতে গেলে যায় যে আমার প্রাণ।

স্বৈরাচারী

অস্থির চিত্ত  রাত জেগে মত্ত  আনমনে কথার খেলা।  'এই দুখ ভুলব  আরো সুর তুলব' অসহায় জেদের জ্বালা। ভাঙা গড়া নিত্য  নিজের তত্ত্ব  অন্যের কিবা অধিকার? কেন সে ভাঙবে  আঘাত হানবে?  এত বল হবে কেন তার?  কাছে আসা, দূরে থাকা  ভাব নাকি ভালোবাসা সব ছিল আমার খুশি। আজ কেন অকারনে অবিশ্বাসের দহনে পোড়াল সে আমার হাসি? 

বন্ধুত্ব

আজকাল কান্ড দেখে মনে হচ্ছে পৃথিবীর সব থেকে সস্তা আর সহজ সম্পর্কের নাম "বন্ধুত্ব"। সবাই সবার বন্ধু হতে চায়। ঘরের অন্দর মহলে উঁকি দিন। বউদি-দেওর, বউমা-শ্বাশুড়ি, দুই জা, দুই ভাই, ভাই-বোন, দুই বোন, ননদ-বউদি, বাবা-ছেলে, মা-মেয়ে আর যা যা সম্পর্ক পারমুটেশন কম্বিনেশন করতে পারেন সবাই নাকি এখন বন্ধুর মত। সবাই সবার বন্ধু। বলছি তাহলে বিকেলে ঐ পাড়ার মাঠে যে আড্ডাটা হয় ওটা কাদের সাথে হয়? আমি তো জানতাম ওরাই বন্ধু! - ওরা আর বাড়ির সবাই এক হয়ে গেল? - উহুঁঃ! - ওরা হল বাইরের বন্ধু। ওদের সাথে অতো মাখামাখি ভালো না। ওদের সব কথা বলতে যেওনা। কে কখন সুযোগ নেবে! - সুযোগ নেবে? তবে বন্ধু কিসের! - আরে বাবা, সব বন্ধু কি অতো বিশ্বস্ত হয়? তেমন বন্ধু তো হাতে গোনা। - আচ্ছা, ওই যে বাড়িতে আজ সবাই বন্ধু, তা তারা সবাই বিশ্বস্ত তো? - হাজার হোক তারা নিজের লোক। তবে সব সময়ই একটু বুঝে শুনে চলা ভাল, এই আর কি! কি বন্ধুত্বের অবস্থা! এবার দেখা যাক, স্কুল কলেজে কি চলছে। এখানে সবাই মোটামুটি সম বয়েসি। তাই যার সাথে যার মেলে মন, তারা একসাথে সারাক্ষণ। কেউ কেউ আবার সবার প্রিয়, সবাই তার বন্ধু। সবাই তার সাথে

ঝড়কে ভালোবাস ঝড়ের মতো করে

ঝোড়ো হাওয়াকে কি বাঁধা যায়? নাকি বেঁধে রাখলে তা আর ঝড় থাকে? রোজের মিঠে পুবালি কি ভেজা বাতাস, চ্যাটচ্যাটে গরম হাওয়া কি শুকনো ঝাপটা এসবের নিতান্ত নিয়ম মাফিক গতিবিধি কি আন্দাজ দিতে পারে ঝড়ের গতিপথ? ঝড় এক স্বাধিনতার নাম। ঝড়ের নিজের মতো নিজের রূপ। মুক্তির আনন্দ তার জীবনী শক্তি।  তোমাদের 'খিড়কি থেকে সিঙ্ঘদুয়ারের' দুনিয়ায় সে একঝলক প্রাণ, একটুকরো বাইরের জগৎ, একচিলতে খোলা আকাশ। তাকে তোমরা বাঁধতে যেওনা। ধরতে চেওনা। ভেসে যেতে দাও তার নিজের মতো করে। বাঁচতে দাও তাকে তার নিজের বেপরোয়া ভালোলাগার সাথে। তোমাদের সাদামাটা নিয়মের বেড়া তার জন্য নয়। সামাজিক হিসাবের জাগতিক লাভ-ক্ষতিতে তার ভালোমন্দ ধরা পরে না। তোমরা তো নিজেদের আনন্দই মাপতে জান না, তাই তার আনন্দ মাপার চেষ্টা এক অপচেষ্টা মাত্র।  ঝোড়ো হাওয়া রোজ আসে না। সবার কাছে আসে না। যদি তোমার কাছে আসে সে একটুক্ষনের তরে, তবে তাকে তার মতো করে কাছে রেখো। যেন তবেই সে ফিরে আসবে বারেবারে।  ঝড়কে ভালোবাস ঝড়ের মতো করেই। 

ভাল্লাগেনা

Image
সে জ্যান্ত ভীষণ জীবন্ত, যদিও সামনে নেই আমি ক্লান্ত তবু অশান্ত তাকে কাছে পেতেই   সে বিচ্ছিরি আর কঠিন, আমার তবু তাকেই চাই এই ‘ভাল্লাগেনা’র শেষ চাবি আছে তার কাছেই।    

স্নেহ

আমার কষ্টে মাথায় হাত রেখেছ সরিয়ে দিলেও কাছে টেনেছ  চোখে জল দেখে ফিরে এসেছ   ব্যথাতুর বুকে মাথা রেখেছ  তবু দূরে থেকে কষ্ট দিয়েছ সেই তুমি।  বোঝ না কেন কান্নার নয়,  দাম যদি দাও ভালোবাসার  দূর্বল ভেবে হাসবে না কেউ  খুলেই দেখ না মনের দুয়ার, এই তুমি।  ভালোবেসে শুধু কষ্ট কেন গো  না হয়, নাই হবে তুমি আমার।  তবু আদরেই রাখব তোমায়  এ মন হবে না পর তোমার, জান তুমি।  নিজের কষ্ট লুকতে লুকতে  ক্লান্তি কেন গো চোখে মুখে?  আজো আছে পাতা স্নেহের শয়ন  আজো এলো চুলে হাত ছোঁবে। ঘুমের রাজ্যে পাড়ি জমাবে চেনা তুমি। 

Death kiss

Image
your heart is bleeding Its bleeding for me You’re still seating alone Where I left you free You had to let me go You had no choice. Your tight hug conveyed it Louder than voice,- That how much you loved me What did you feel You were honestly involved You love me still. You fought to hide tears I saw that fight You told 'I'm well', but I caught you, right! You went beyond limit To make me smile; Hiding all your pain, But heart is fragile. So its bleeding now, You are in pain. You could stop me dear To wet in rain. we could wet together tears got hidden holding your hand softly could lost in heaven. You are suffering there Me here too. Death kiss of loving pain Making heart blue. https://www.youtube.com/watch?v=ox26b87ExCI

নীরবে দূরে

[জীবনের অনেকটা পথ পেরলাম। অনেক মানুষ, অনেক ঘটনা। সব অভীজ্ঞতা এক রকম নয়। তবে কিছু কিছু ভীষন বাস্তব। তেমনই এক অভীজ্ঞতার কথা আজ লিখছি। লিখছি অন্য একজনের বকলমে, তবে নিজের মতামতের ককটেলটাও রইল fused হয়ে। আমি জানি অনেকেই বা সবাই নিজের জীবনে এর প্রতিফলন কিছুটা হলেও খুঁজে পাবেন। শুধু সৎ সাহসের অভাবে কেউ স্বীকার করব না আমার। তাই না? ]  একদিন খুব মন খারাপ ছিল। চুপ করে বসে ছিলাম ছল ছল চোখে। আদর করে সেদিন কেউ মাথায় হাত রেখেছিল, আমি বলেছিলাম সরিয়ে নিতে। ছিটে ফোঁটা বৃষ্টিকে আঝোর ধারায় ঝরাতে চাই নাই তার সামনে। একদিন যখন অসহায় যন্ত্রনায় চুপ করে ছিলাম, দুহাতে আঁকড়ে ধরেছিল সে। সেদিন জোর করে ছাড়িয়ে নিতে পারি নাই নিজেকে। যা চেয়েছি যেমন ভাবে সব কিছু দিয়েছে যতটা পেরেছে। মনে রেখেছে কখন কি ভাল লাগে, কিসে শান্তি আসে আমার মনে। কষ্টের যে কদিন পাশে থেকেছে সব দিয়েছে।  কষ্ট পেতে দেখলেই কষ্ট কমাতে চায় তবু ভুলে যায়, যখন দেখতে পায় না কষ্ট তখনও হয়। আরো বেশী করে হয়। কিন্তু সে নিজের কষ্টের সাথে নিজে যুদ্ধ করে, ভুলে থাকার চেষ্টা করে, অন্য দিকে মন ভাসিয়ে দিয়ে দূরে চলে যাওয়ার চেষ্টা করে। কে

ভুলবো না রে

Image
তুই কি আমার সঙ্গে যাবি?                                        না তো! যখন আমি থাকবো না ...                                        তোমায় মনে রাখবো না। কষ্ট হবে না একটুও কি তোর ? কেন কষ্ট বুঝি তোমার হবে?                                         হয়তো হবে! তুমি তো তোমার ঘরেই যাবে!                                          তাও বা ঠিক! তবে নিশ্চয়ই ভুলেই যাবে! সত্যি বলতে, ভুলবো না রে, লুকিয়ে নেবো মনের পাড়ে; আবছা এক আদর দিয়ে। না পাওয়ার যন্ত্রণাকে - ভুলে যাওয়ার নাটক করে; তবু তোকে ভুলবো না রে। ****************************************** তুই কি আমায় ভুলে গেলি?                                      না তো!  তবে যে আর ডাকিস না?...                                       ডাকলে তুমি আসবে না।  ইচ্ছে হয় না একটুও কি তোর? ইচ্ছে হলেও দাম কি দিতে?                                       দিতাম তো।  দিলেই বা কি! সাথী কি হতে?                                          তাও বা ঠিক! জানি, তুমি সেই সরেই যেতে।  সরে থাকা এতোই সোজা?  নিজের মন নিজের বোঝা।  আনমনা দ

স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন

অর্কূট জমানাতে এটা লিখেছিলাম। মনে হয় status এ দিয়েছিলাম বা কিছু হবে। হ্ঠাৎ আজ google plus এ চোখে পড়ল।  স্বপ্ন দেখার স্বপ্নটুকু থাক  এদিকে চলার মন্ত্র দিয়ে তাতেই  ফুটিয়ে দেব দিনের আলোয় চাঁদ; মনটা থাকুক শিশুর মতো সরল  চোখে থাকুক নিষ্পাপ সেই হাসি  ভয় না পাওয়া সাহস দিয়ে আমি  বাসব ভালো সবার থেকে বেশী।  প্রায় ১০টা বছর পেরিয়ে গেছে। লেখাটা আছে, আমিও আছি। কিছুটা পথ পেরিয়ে এলেও, অনেক পথ চলা আজও বাকী।অনেক স্বপ্নই আজো স্বপ্ন শুধু। কিছু স্বপ্ন হয়তো ছুঁয়েছি। তাই দিনের আলোয় চাঁদ দেখে এসেছি কার্তিকস্বামীর পথে। পুব আকাশের সদ্য ওঠা রাঙ্গা সূর্য্যের সাথে পশ্চিমে মায়াবী শশীকলা। সারাটা পথ সাথ দিল দুজনেই। একটু হলেও সাহস আছে বলেই হয়তো এই trekটা করতে পেরেছি। ভয়কে জয় করেছি বলেই হয়তো হিমালয়ের বুকে একাকিত্বকে বন্ধু করতে পেরেছি।  তবু সবার মতই দোষে গুনে আমিও এক অতি সাধারণ মেয়ে। মনে কতটা শৈশব আছে জানি না, সারল্য বা জটিলতার খবর লোকে বলবে। নিজের মত করে আপন করে নিতে সবাইকে তো পারি না! শুধু, যাদের মনে ধরে তাদের আদরে রাখতে চেষ্টা করি। চাই বাসতে ভালো unconditionally. জয় করতে চাই
দূর থেকে ভালোবাসা অনেককেই যায়; আকাশ, পাহার, ফুল, পাখি...। কিন্তু আমি মানুষ, আমি নারী; আমার মন আছে। যদি আমায় ভালোবাসতে হয় তো পাশে থেকে, কাছে থেকে ভালোবাসতে হবে; আমার মনকে বুঝতে হবে। 

আমার কথা

কিছু কথা মনের থেকে  কিছু কথা তোদের  কিছু কথা এদিক ওদিক  কিছু কথা পথের।  কিছু ছিল মনের কোণে  কিছু দিলি তোরা  কিছু পেলাম ভালোবেসে  কিছু জলে ভরা। 

তুরীয় অবচেতন

Image
হ্ঠাৎ  বুঝলাম আনমনা ছিলাম,  আর কিছু নেই মনে  অভ্যাসে গালে হাত, ভিজে কেন!  কিসের বেদনা অকারণে!  বোকা বোকা একা বোকা নিঃশ্চুপ এ কেমন পাগল আমি?  না চেয়েও অজানা ভাবনায় ভোর  এ কোন অজানা তুমি?  মন জুড়ে ঝিমধরা সন্ধ্যার ঘটা  কি যেন একটা ঘোর  নিরব চেতনে তুরীয় অবচেতন  স্বশব্দে নাম নেয় তোর।   

মায়ের মতো

Image
গল্প ছিল, গল্প আছে, গল্প হবে আরও বড় কত কথাই বলা হল, বলার আছে কত আরও । ছোট ছিলাম, বড় হলাম, এখান ওখান ঘোরা হল  নতুন শহর, নতুন ছবি, নতুন মানুষ দেখা হল।  সবের মাঝে মায়ের মতো যাঁরা ভালোবাসা দিল  তাঁদের জন্য জীবন যেন বারেবারে নতুন হল।  সেই যে ছিল আন্টি ভালো, গোপালনগর বাসি কত আব্দার, অত্যাচার মেনেও মুখে হাসি।  দুর্গাপুরে জেঠু জেঠিমা রাখত নিজের করে   আদর দিয়ে এমন বাঁদর পুষতে ক'জন পারে?  সানি বরাবর বোন ছিল তাই, কাকিমা মায়ের মতো বাগচি কাকিমা পিলানিতে রাখত আব্দার যত!   পুজা ছিল বন্ধু হয়ে, বোন বানাল নিজেই  কাকিমা চান দেখতে আমায় মেয়ের পাশে পাশেই।  ভালোবাসায় ভাগ বসিয়ে দিব্যি আমি আপন  সবার শেষে যে কাকিমা আদর দিলেন এখন  তিনি ভীষন মায়ের মতো, ভাবুক তবু সরল  মায়ের এমন প্রতিচ্ছবি বাস্তবিকই বিরল।  এই মায়েদের প্রনাম জানাই, জানাই ভালোবাসা  এঁরাই আনেন হতাশ মনে জেগে ওঠার আশা।  শেষের আগে কৃতজ্ঞতা তাদের সবাইকে  মায়ের ভালোবাসা যারা ভাগ করে নিয়েছে। 

নিঃশর্ত

এই জীবনের জুয়া খেলায় হারলে ক্ষতি কি?  ভালবেসে মনে রেখো দিওনা যেন ফাঁকি।  না পাওয়ার যন্ত্রনা হারাক মনের কোণে  যা পেয়েছি তাই তো অনেক ছোট্ট জীবনে।  কি ছেড়েছি কি পেয়েছি হিসাবগুলো থাক  চলে যাওয়ার কষ্ট ভোলায় ভালবাসার ডাক।  হয়তো যাওয়া শেষের যাওয়া, হয়তো পাওয়ার শেষ  হয়তো এটাই, হয়তো তা নয়, হয়তো রবে রেশ।  হয়তো তুমি, হয়তো আমি, ভুলবো দুজনেই,  হয়তো একা ভুলবে কেউ, কষ্ট সেখানেই।  শেষের শুরু! শুরু নতুন? নাকি অন্ধকার? রইল সাথে, অচেনাকে জানার অহঙ্কার।  অনিশ্চিতের নতুন শুরু, আবার নতুন পথ হয়তো আবার ভাঙ্গা গড়া, হয়তো নতুন মত।  অচেনা পথ অন্ধকারের, না দেখা বিপদ নিরব বিদায় নিঃশর্ত নাই কোন শপথ। 

Ambivalent Heart

Image
Time to bid bye Time to be apart; It’s a promise - Will be in touch.                                     Too soft to hold                                    Too tough to smile                                    Believe me friend                                    My heart is fragile.  Nothing is over It’s not the  end Part of journey We’ll meet again.                                 Too close to touch                               Too close to feel                               Need a deep hug                               To forget everything.  

লক্ষ্মণ রেখা

Image
লক্ষ্মণ রেখা টেনে দিলাম, পার হবি না তুই, স্কুলের মজা খেলার মাঠে দারুন হৈ চৈ। গন্ডী কাটার সেই যে খেলা শিখিয়েছিল ছোটোবেলা সারা জীবন পায়ের বেড়ী সেই ছিল তোর 'পায়েখড়ি'। নিয়ম বাঁধা সমাজ হেথা রোজই নতুন নিয়ম শেখা। নিয়মের ঘোমটা ঢাকা আমাদের মনের চাকা। এরই মাঝে নতুন করে তুমি কেন বাঁধছো মোরে? ভালবাসার মানুষ হয়েও খিল কেন গো মনের দোরে? তোমার ওই মনের খাতা পড়তে চাই প্রতি পাতা চেনা আর মনের জানা সেখানেই আত্মীয়তা। সেই যদি গন্ডী দিলে হিসাবের আগল তুলে তবে আর মায়া কিসে! হারালাম ভিড়ে মিশে। লক্ষ্মণ রেখা টেনে দিলে পার হব না আর ভিড়ের মাঝেই পেরিয়ে যাব জীবন পারাবার।

Eternal

Image
Disturbing Alarm, Early morning; Chirping Birds Darkness melting. Opened the door Came to terrace Long breathe Meditation rehearsed. Felt calm Felt free Sudden thought ‘How is he?’                               Day’s starting Thinking of you You are busy Others in queue. Charming rose Bright decor Vibrant colour Or something more. Catches eyes Steals your heart; Emotion swept Blunder starts. Don’t stop Keep going Dig your fate By exploring. Oh! Adamant mind Innocent heart, Come to me Only being tired.

Twin Souls

Image
That repulsive 'hello' with apprehensive look Dear that was your brilliant magnetism to hook To drag me to you, to force me to think You did nothing that was really everything. I touched the soul, I read you for days I started loving you, without noticing the date. You are young, you’r dynamic and of course jolly You have depth, maturity but still you’r too silly! You love to love, depend on me independently I am affectionate to you, you enjoy it silently. It’s simply like a mirror having time lapse feature You are the image of my past and I’m your future It feels like home, a new venture started Stop trying to forget; we can’t be parted. You believe or not, we are twin souls for me You feel the same but consider soulmates only. I lull you to sleep on my lap to relief your stress Don’t think it’s an affair, that will be biggest mess.

Finally Apart

Image
I shall be back soon; I shall be back to you. I shall be back not to hug but to feel you. I shall be back to breathe in the same air as you, 'coz I would like to feel the sweetness of our togetherness. I shall be back to touch the nature which nurtures our love. I shall be back, shall be back for the last time to you to be finally apart from you.

অভ্যাস

আমরা যখন আমাদের ভালবাসার মানুষটির সাথে থাকি, তাকে আঁকড়ে ধরে বাঁচি তখন সেই হয়ে যায় আমাদের নিশ্বাস প্রশ্বাস, আমাদের দৈনন্দিন জীবনের মধুর অভ্যাস। তাই সে হারিয়ে গেলে সব ছন্দও হারিয়ে যায়। বেঁচে থাকাটাই অর্থহীন হয়ে যায়। গরম দুপুর ফুরায় যখন বিকেল হাওয়ার কোলে আনমনা মন হাতটি খোঁজে হাঁটতে যাবে বলে নিঝুম রাতে ঝিঁঝিঁর ডাকে মন খারাপের ডালি না চাইলেও আনমনা মন তোমায় খোঁজে খালি নেই তুমি তাই সকাল বেলা প্রাতঃরাশে ভুল জ্যান্ত অতীত মনের মাঝে কান্না যে আকুল। চলছে জীবন নিয়ম বাঁধা, পড়ছে শুধু শ্বাস কেন তুমি হারিয়ে গেলে আমার অভ্যাস ?

অভিজ্ঞতা

Image
রুম থেকে বেরিয়ে, কোরিডোরে অপেক্ষা করছিলাম। আমার ছোটোখাটো পুতুল পুতুল রুমমেট দরজায় তালা লাগিয়ে আসছে। ঘর যখন সবার, তখন একা কেন সে পড়ে থাকে পিছনে? তাই যেতে গিয়েও দাঁড়িয়ে গিয়েছিলাম। বাকি দুই রুমমেট ততক্ষনে এগিয়ে গেছে নিজেদের মত গল্প করতে করতে। এমনিতেও দুই মোটির মোটা মাথায় এসব সূক্ষ্ম ব্যপার ঢোকে না। কে একটু পিছনে রইল, কে সাথে, তাতে কি এত যায় আসে! হঠাৎ কথার মাঝে কথা উঠলে খেয়াল হবে, খোঁজ পড়বে। ওই দুটো ঐ রকমই; মনটা ভাল তবে ভাবনা চিন্তার দৌড় একটু কম। আমাদের হোস্টেলে একমাত্র আমাদের রুমটাই বড়। এক্কেবারে ফাইভ সিটার (না ‘স্টার’ নয়)। আমরা চারজন থাকি আপাতাত। অন্য বিছানাটির জ্যান্ত অংশিদার না থাকলেও, দখলদার কম নেই। বালতি, মগ, সাবানজাতিয় সমস্ত বাথরুমের সরঞ্জাম বহাল তবিয়তে শুয়ে বসে থাকে সারা খাটজুরে। ব্যবহারিক যাতার্থতা বজায় রেখে নামকরনও হয়ে গেছে সেই বিছানার- টয়লেট বেড। আগেই বলেছি, আমার তিন রুমমেটের মধ্যে দুই জনা মোটি আর যার জন্য অপেক্ষা সে বেঁটেখাটো পুতুল পুতুল। তিন জনের মধ্যে পুতুল পুতুলটি আমার বেশি প্রিয়। কারন ও নিরিহ, শান্ত; আমার সব অত্যাচার সহ্য করা যেন ওর ধর্ম আর কর্তব

ভ্রান্তিবিলাশ

আমি জড় নই, নির্জীব নই তাই বুঝতে পারি, ভাবতে জানি । আধা কথা, আকার ইঙ্গীত একটা গোটা মানে নেয় বুঝতে জানি। বারবার খোঁজ নেওয়া ছিল একটু ছুঁয়ে থাকা তা জানি। এক সাথে সন্ধ্যেগুলো ছিল তোর ভাললাগা তাও জানি। আজ তুই নেই স্বেচ্ছায় আনমনে সেটা মনে মনে ঠিকই জানি। এবার তুই অচেনা হ'বি এটা আজ নয়, শুরু থেকে জানি। জেনেও আগুন নিয়ে কিছু দিন খেলা জেনেও অকারন ভালবেসে ফেলা। জেনেও অধিকার, চাওয়া আর পাওয়া জেনেও সব হিসাব ভুল করে ফেলা। ভুলগুলো মিটে গেলে শুভ হবে মানি একদিন চলে যাবি শুরু থেকে জানি।

আশ্রয়

Image
ছাড়বি বলে ধরলি যে হাত ছাড়িস তা সাবধানে হোঁচোট খেয়ে পড়িস না তুই অন্য হাতের টানে। যে হাত তোর সারা জীবন সেইখানে তুই থাক পথ চলতি এ হাত ও হাত পথেই নয় হারাক। আদর, স্নেহ, আঁকড়ে ধরা মিথ্যে মোহ আজ থাকবে কিনা অপেক্ষাতে তোর জেনে কি কাজ? ওই দুহাতের বাঁধন দিয়ে সকল সুখের শুরু সবুজ হোক এ বন্ধনে তোর একলা মনের মরু।

আবোল তাবোল

তাল গাছ খোলা আকাশ পুকুর পাড় অল্প বাতাস গাছের ছায়া একলা আমি ছোট্ট জীবন বড্ড দামী কোলে খাতা লেখার সাধ শব্দে ছন্দে নাই যে বাঁধ স্মৃতির ঢেউ ছোটোবেলা অজান্তেই হারিয়ে ফেলা বিজ্ঞানের অনেক দান যন্ত্রনাতেই অবসান ।  

ফাঁকি

একদিন সে অপেক্ষায় থাকত যত রাতই হোক না কেন আমার। কিম্বা আমায় বলত বসে থাকতে 'সব মিটিয়ে বলবো কথা আবার'। কাজের ফাঁকে উঁকি যখন তখন একটু যেন আলতো ছুঁয়ে থাকা মাঝে মাঝেই নিজের মত করে আদর কাড়া মিস্টি সুরে ডাকা। কথার পিঠে কথার আলাপন, নিজের মত নিজেই বলে যাওয়া। হাসি মজা সব কি জানি কেন আমার সাথে ভাগ করে তার নেওয়া! সেসব দিনে আমি কেমন ছিলাম? আমিও কি অপেক্ষাতে থাকতাম? সেসব দিনে মনে মনে কি আমি সেই মনেতেই নিজেকে রোজ খুঁজতাম? আজ সে যখন খোঁজে না আর আমায় পেয়েছে নতুন জীবন, মুক্ত খোলা বাতাস আমি একা নিজের লড়াই নিয়ে দুঃখ বিলাশ? নেই, নেই সে অবকাশ।   তবু দিনের শেষে একলা বসে থাকি ভরসা আজো সবটাই নয় ফাঁকি রাত ফুরিয়ে ভোরের পাখি ডাকে ক্লান্ত চোখে ঘুম রয়ে যায় বাকি!!!

মাশুল

একদিন ছিল বলতাম একে অন্যের পাশে থাকবো | একদিন ছিল বলতাম কষ্টে তোমার সাথ দেব| একদিন ছিল ইচ্ছে হত সারাদিন থাকি পাশাপাশি একদিন ছিল দুখঃ হলে চাইতাম কোলে মাথা রাখি। সেই একদিনগুলো ফুরাল হঠাৎ আর একদিন দুখঃ সুখের ভাগ নিতে কেউ এলনা সেইদিন কি করে কি হারিয়ে গেল বুঝেও অবুঝ এ মন তুমি ছিলে স্বপনচারিনি আমার অনুক্ষন। হয়ত আমি অবুঝ হয়ে করেছিলাম ভুল হয়ত এটাই কষ্ট দেওয়ার উপযুক্ত মাশুল তবু যখন চলে গেলে কষ্টটা ছিল সত্যি বাড়িয়ে আজ আর বলছি না একরত্তি। ইচ্ছে হয় ফিরে পেতে সেই পুরনো দিন পাশে থাকার অঙ্গিকার আজ হয়েছে ঋন ইচ্ছে হয় তোমার কষ্টে তোমার দুহাত ছুঁই ইচ্ছে হয় আবার আমি তোমার কোলে শুই। ইচ্ছেগুলো উথাল পাথাল ইচ্ছেগুলো আগুন সমাজ আজ মস্ত বাধা, আস্টে পৃস্টে বাঁধন ইচ্ছে তবু ইচ্ছেমতি ইচ্ছে তুমি স্বাধীন কান্না দিয়ে আগুন চেপে কাটিয়ে দেব দিন। 

অসমাপ্ত

এক সন্ধ্যা হঠাৎ দেখা আলাপ শুধু, হয়নি কথা ভাষা ছিল যোগ সেতু! মনের কোণে স্বার্থ হেতু? কি জানি কি ছিল গোপন তবুও শুধুই আলাপন। ব্যস্ত সময় পেরিয়ে যায় মনে না পরা মনের দায় প্রয়োজন, আবার দেখা অকারন আতিথেয়তা সেও কি মনে স্বার্থ নিয়ে? গহীন কালো অবচেতনে? সময় গেল, বন্ধু হল খোলা আকাশ কাছে এল দুবাহু তার আলিঙ্গন শখ্যতার মধুক্ষন মৌচাকে মউ কটাদিন? রানিমাছির জীবন ক্ষীন| মুক্তি দেওয়ার উদারতা যন্ত্রনার কথকতা শব্দ যে অপ্রতুল ভাষা খোঁজা মনের ভুল গহীন কালো স্বান্তনা দোষী আমি, সে তো না !

ছোট গল্প

ছোট সাধারণ গল্প আমি পাতায় পাতায় রোমাঞ্চ নেই একটু হাসি একটু কথা রহস্য বাড়বাড়ন্ত নেই | পড়েছিলাম বইয়ের তাকে খোঁজের দলে নেই আমি হঠাৎ আদর হাতে তোমার ভালোলাগার ছোঁয়াখানি | যত্ন আঙ্গুল ওলোট পালোট গদ্য কথা ছন্দ মন আদর আবেগ ভালোবাসায় নিঃশব্দ সমর্পন | আলতো স্নেহেও দাবির ছোঁয়া গল্পটুকু তোমার তাই তোমার কোলেই সারাজীবন মাথাটুকু রাখতে চাই | পড়তে পড়তে শেষের পাতা আর তো কিছু বলার নাই! না চাইতেও হাত ছাড়িয়ে বলছি - "আমি এবার যাই!"

না হয়

Image
আর একটু না হয় থাকতিস আরো একটু ভালোবাসতিস দুহাতে জড়িয়ে ধরে থাকতিস কাঁধেতে একটু মাথা রাখতিস জানি তো যাবিই চলে কালকে তুই আবার। আজটা না হয় হতো আমার বারণ নাই শুনলাম থামার মনটা দিতিস করে উজাড় কথা হতো সাথে থাকার সবই তো আজকে শুধু, কাল একলা সেই আবার। তুই আমার ভালোবাসা, আমার কল্পনাতে আসা; এক স্বপ্ননীল কুয়াশা তোকে ছুঁতে চাওয়ার নেশা তুই বুঝবি না, তুই বুঝবি না, এখন এসব কিছুই। তুই বড্ডো মায়া মেশা তোর কথা আবেগ ভাসা চোখে আপন আপন ভাষা যেন হারিয়ে যাওয়া দিশা তোর হাতের ছোঁয়া পথ ভোলালো, সঙ্গী হলি তুই। তবু তো আজটা শুধুই -- সবই তো আজকে শুধুই; কাল এলে হারাবি তুই। তোর হাতে নতুন ছোঁয়া সে ছোঁয়াই সারাজীবন আজটা মিথ্যে তখন তোর চোখে নতুন আপন। শুধু এই আজটা আমার এটুকু আঁকড়ে থাকার দিয়েছিস যে অধিকার কারছিস কেন আবার? আজ না হয় কাছে থাকতিস না হয় আরো ভালোবাসতিস এই বুকেই মাথা রাখতিস সুনীল কল্পনাতে ভাসতিস কাল চলে যাওয়ার আগে না হয় আমার হয়েই থাকতিস।

সাথে আছি

যাব বলে এসে ছিলাম, তবু ভালোবেসে ছিলাম। ভোরের শিশির আলতো আলো রাতের তারা ঝলমল চেনা সবই একলা আমি হওয়ার সাথে কানাকানি। বৃষ্টি বেলার ভাললাগা সবুজ ঘেরা বারান্দাটা। সকাল হওয়ার পাখির ডাক বাদুর ঝোলা আবছা গাছ। সূর্য্য ডোবা লাল আকাশ, দুইটি টবে ফুলের চাষ। একলা ঘরে আনমনা বসত করে কয়জনা? নিজের সাথে নিজের কথা নিজের মতো বাঁচতে শেখা। কেউ ভালো কেউ একটু কম কাছের দূরের মানুষজন। হারিয়ে যাওয়া পুরানতে থেকে গেলাম এই ফাঁকেতে। সোহাগ দিয়ে একলা দিন হয়েছিল বেশ রঙ্গিন; ভুলেও তাই ভুলব না- ফিরেও তবে আসব না। দুরের থেকে পাশাপাশি এই দেখো না সাথে আছি।

ক্ষমা করো

আমি চাই নাই মনটা তার পড়ে থাক আমার কাছে চাই নাই তাকে আমাতে মুগ্ধ করতে, ভোলাতে আমি চাই নাই আমার কথা ছুঁয়ে থাক তার হৃদয় চেয়েছি শুধু করতে তার একাকিত্বকে বিদায়। চেয়েছি তাকে খোলা আকাশে ওড়াতে - পাখির মতো রঙে ভরিয়ে ঝলমলে করতে তার প্রতিটা মুহূর্ত। চেয়েছি তার কবি মনটাকে বুঝে নিতে নিবিড় করে, সাহিত্যের সুরে মিশে কবিতার ভেলা চড়ে। ছন্দে আনন্দে ভরিয়ে দিতে সে তরুণ মন, সাথে থেকেছি, থাকতে চেয়েছি অনুক্ষণ। ' কেউ বোঝে না ' তাই তো মনে নীরব হাহাকার,- মরা সে গাঙে চেয়েছি আনতে আবার জীবন জোয়ার। সবটুকু দিয়ে চেয়েছি শুধুই আগলে রাখতে তাকে, যার ভালোলাগাগুলো আমারও বড্ড ভালো লাগে। আমার ভালোবাসার ভালো বাসাটি যে তার কাছে, তাই তো এতো গভীর প্রণয় স্নেহের পরশে মেশে। তবু চাই নাই... চাই নাই এত, এত গভীর হোক সে বন্ধন (যাতে) আমাতেই থাকবে থেমে অমন তরুণ মন; হোক না বুকে উথাল পাথাল                                     স্নেহ, প্রীতি আর প্রেমের  মিশ্রণ।

Time is fleeting ....

ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন হয়ে কত কিছুই ঘুরে যায় আমাদের মন ছুঁয়ে। কখনো আনন্দ দেয়, কখনো বেদনা। হাসতে হাসতে জাগা, কিংবা আতঙ্কে দমবন্ধ ঘুম ভাঙা। তারপর দিনের আলোর সাথে সাথে সেই স্বপ্ন ম্লান হয়ে যায় নিত্য কাজের মাঝে। অনেকবার হয়েছে আমাদের সবার সাথে, হয়ে চলেছে সেই ছোট থেকে। কিন্তু আজ যখন নিষ্ঠূর আর অবধারিত ভবিষ্যৎ ঘুরে গেলো ভোরের স্বপ্নে, তখন ঠিক কি হলো বোঝাতেও পারবো না। ঘুম ভাঙলো, অসহ্য কষ্ট চেপে উঠেও বসলাম, কিন্তু কান্না এলো না। এলো এক অসহায় বিহ্বলতা। আর ঘুম হলো না। সারাদিন মন বসল না কিছুতেই। ভুলতে পারলাম না যন্ত্রণাটা। বলতেও পারলাম না কাউকেই। স্বপ্ন তবু বাস্তব, তাই মিলিয়ে যাচ্ছে না কিছুতেই। অবধারিত বিচ্ছেদের অমোঘ যন্ত্রনা কাঁদিয়ে যাচ্ছে অবিরত। একদিন হারাতেই হবে প্রিয়জনদের। এ সত্যি সর্বজন জ্ঞাত, তবু ভুলে থাকি। ভুলে থাকি আমরা বর্তমানের চাওয়া পাওয়ার মাঝে। কিন্তু আজ আর ভুলতে পারছিনা, সারাদিন ফিরে ফিরে আসছে সেই স্বপ্ন। একটা পুরো দিন ফুরিয়ে গেল। আর কষ্টটা এখন আরো বাড়ছে। মন বলছে ছুটে যাই বাবার কাছে, মায়ের আঁচল ধরে ছোটবেলারমত টানি। কি জানি আর কত দিন একসাথে পথ চলা আর কতখানি!